এখন আমরা ফোনের বিস্তারিত কথায় চলে যাই, Symphony L34 মোবাইল ফোনের উপরের দিকে একটি সিম্পিল টস লাইট দেওয়া আছে, যা একটি LED লাইট যা অন্ধকারে ভালোই আলো দেখা যায়, আর অন্য কিছু উপরের দিকে নেই। এবং মোবাইল ফোনটি অতটা মোটা না, কিছু টা পাতলা দেখতে সুন্দর এক হাতে ব্যবহার করা যাবে। আর মোবাইল ফোনের নিচে একটি কথা বলার জন্য মাইক্রোফোন আছে, মোবাইলটি চার্জ করার জন্য ইউএসবি চার্জিং সকেট, আর থাকতে 3.5 এম এম অডিও জ্যাক, তবে এখন যদি বাটনগুলো কথা জানতে চান কি ধরনের হবে, তবে মোবাইলের বাটন একটু বড় বড় হবে, তবে খুব বেশি উঁচু না বাটনগুলো, বাটন গুলোর টিপতে অনেকটা মজা লাগছে, কারণ একটু বড় বাটন বেশি উঁচু না সুন্দর ভাবে টিপা যায় বাটন গুলি। এই ফোনটির বাটনের লাইট যা ব্যবহার করা হয়েছে, তা হচ্ছে এলইডি সাদা লাইট যার আলো, অন্ধকারে বাটন গুলো খুব ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে। আরো মোবাইলটির ডিসপ্ল উপরে কথা শোনার জন্য একটি স্পিকার দেওয়া আছে।
ফোনটির পিছন দিকে যা থাকছে, আকর্ষণীয় ক্যামেরার ডিজাইন যা দেখতে এন্ড্রয়েড ফোনের ক্যামেরার মত। আরো ক্যামেরার পাশে গান শোনার মত একটি স্পিকার দেওয়া আছে। তবে ফোনটিতে দুটো সিম ব্যবহার করতে পারবেন, একটি নরমাল সিম আর একটি ন্যানো সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। আরো একটি মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে।
ফোন Symphony L34 অন করার পর, হোমস্ক্রিনে একটি বড় মাপের ঘরে দেখতে পারবেন, ডাইলে গিয়ে নাম্বার যখন তুলবেন আকারের নাম্বার গুলি বড় দেখা যায়, আর নিচে তোলা নাম্বার গুলির মতো সিমিলার নাম্বার দেখা যায়। যা আমার কাছে ভালো লেগেছে। এখন যদি আমরা মেসেজের কথা বলি, যে ফোন টিতে কতগুলো মেসেজ রাখতে পারবেন, এর মেসেজের ফোনবুকে আপনারা তিনশ টি মেসেজ রাখতে পারবেন। এখন কন্টাক্ট ফোন নাম্বার ৫০০টি ফোনবুকে সেভ করে রাখতে পারবেন। এখন Symphony L34 ক্যামেরা কোয়ালিটি, ভালো আলোর ভিতরে খুবই ভালোভাবে ছবি তুলতে পারে। আশা করি আপনারা এই Symphony L34 Review মোবাইল ফোনের বিষয়ে ধারণা পেয়ে গেছেন, আবার দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টটে ভালো থাকবেন খোদা হাফেজ।